প্রবন্ধকার ও উপন্যাসিক। জন্ম মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন নাকোল গ্রামে মাতুলালয়ে। পূর্বপুরুষের বাস শ্রীপুর থানার কচুয়া গ্রামে। পিতা কাজী মহিউদ্দিন এবং মাতা হাসিনা খাতুন।  বর্তমান বাস কানা দোয়ারপাড়, মাগুরা। খুলনার আই কে এফ এইচ ইন্সটিটিউশান থেকে ১৯৬১ সালে মেট্রিক পাশ করেন। মাগুরা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ থেকে ১৯৬৩ সালে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি একই কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি ইসলামের ইতিহাস এণ্ড কালচার বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬৫ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত তিনি ঝিনাইদহ জেলার হরিশংকরপুর জেসি ইন্সটিটিউশানে, ১৯৬৬ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মাওলানাবাদ হাইস্কুলে, ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত খাজুরা শহীদ সিরাজউদ্দিন হোসেন কলেজে এবং সর্বশেষ তিনি ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত মাগুরা জেলার শ্রীপুর ডিগ্রি কলেজে শিক্ষকতা করেন। তারপর তিনি আইন ব্যবসাকে পেশা হিসাবে বেছে নিয়েছেন। কাজী আব্দুল আলা ১৯৬৬ সালে সাপ্তাহিক গ্রাম বাংলা পত্রিকা সম্পাদনা করেন যা ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত স্থায়ি হয়েছিল। তার লেখা প্রবন্ধ গল্প উপন্যাস সাপ্তাহিক পূর্ণিমা, যায় যায় দিন, সুগন্ধ, বর্তমান দিনকাল, চিত্রবাংলা, সাপ্তাহিক ২০০০, সচিত্র স্বদেশ, ইনকিলাব খবরের কাগজ, আনন্দ বিচিত্রা, অপরাধকণ্ঠ, পাক্ষিক প্রিয়জন, সাপ্তাহিক বিচিত্রা, সাপ্তাহিক মেঘনা, রোববার, আজকের কাগজ, আনন্দ ধারা, সাপ্তাহিক নগরী, সাপ্তাহিক ছুটি, সাপ্তাহিক প্রতিচিত্র, আনন্দ ভূবন, দৈনিক রানার, দৈনিক নয়াদিগন্ত, দৈনিক খবর প্রভৃতি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত গ্রন্থ: তীর ভাঙ্গা পণ (উপন্যাস-২০০০), চিন্তা ও চেতনা (প্রবন্ধ- ২০০৬ ও ২০০৭)বিক্ষুব্ধ মন বা ভণ্ডপীর (উপন্যাস-২০০৬), চলতে পথে কুড়িয়ে পেলাম (পাঁচালি-২০০৭), বিদগ্ধ জীবনের কথকথা (উপন্যাস-২০০৫), দুলি বস্তির মেয়ে (উপন্যাস- ১৪১০ বাং), জীবনীগ্রন্থ- হযরত মুসা আঃ (২০১৪), বাণীগ্রন্থ- উক্তিতে মুক্তি (১৯৯২), মুসলিম ফারায়েজে (আইনি বই- ২০০৮), The Civil Case Reference:(আইনের বই-২০১৭)। তিনি ২০১১ সাল থেকে বাংলা একাডেমির সদস্য।  মোবাইল: ০১৮১৬-১৩৬২৬১।

মন্তব্য: