1. সদর
ঐতিহাসিক সাতদোহা আশ্রম, ন্যাংটা বাবা ও অনুষ্ঠানসমূহঃ নবগঙ্গা নদী তীরস্থ সাতদোহা আশ্রমটি চাউলা বাসস্ট্যান্ডের পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি উন্নয়ন বোর্ডের মসজিদের বামপার্শ্বের রাস্তা দিয়ে মাঝিপাড়ার ভিতর দিয়ে পারলা গ্রামের অভিমুখে গ্রামের শুরুতেই সাতদোহা পাড়ার সাতদোহা মহশ্মশানে অবস্থিত। এই শ্মশানের পাশেই ইংরেজদের নীলকুঠি ছিল। এখানে নীল চাষও হতো। পরবর্তীতে ইংরেজরা দেশ ছেড়ে গেলে বন জঙ্গলে ভরে […]
  1. সদর
ক্রিয়াপদের বিকৃত ব্যবহার ছাড়া নদীয়ার পার্শবর্তী জনপদ হিসাবে আঞ্চলিক কিছু শব্দ ব্যতিরেকে মাগুরা সদর উপজেলার প্রচলিত শব্দ ব্যবহারে খুব বেশি বিবর্তন দৃশ্যমান নয়। কয়েক দশক আগেও মাগুরা অঞ্চলে আঞ্চলিক শব্দের প্রাচুর্য থাকলেও সময়ের বিবর্তনের সাথে সাথে  মানুষের ভাষা শৈলিতেও এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। শিক্ষার হার বৃদ্ধি হওয়ায় মানুষের মাঝে ভাষার চলিত রীতির ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিলুপ্ত […]
  1. সদর
মাগুরা সদর উপজেলায় মুসলমান ও হিন্দু ধর্মালম্বীদের বসবাসই প্রধান। এছাড়া কিছু খ্রীস্টান ধর্মের কিছু পরিবারের বাস রয়েছে এ উপজেলায়। এই তিন ধর্মের অনুসারীরা বিভিন্ন সময় তাদের ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উৎসবে মেতে ওঠে।  ঈদুল ফিতরঃ মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। এর আচার অনুষ্ঠানের সাথে কম বেশি সবাই পরিচিত। ঈদ শব্দের শাব্দিক অর্থ খুশি। এক […]
  1. সদর
মাগুরা সদর উপজেলা এমন একটি অঞ্চল যেখানে  হিন্দু, মুসলমান, খ্রীষ্টান ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী মানুষ অত্যন্ত সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে বসবাস করে। প্রতিটি ধর্মের মানুষ নিরবচ্ছিন্নভাবে, অসাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে তাদের ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতির কার্যক্রম সম্পন্ন করে। এখানে ১৬টির অধিক সম্প্রদায়ের মানুষ মানুষ বাস করে। বুনো সম্প্রদায়ঃ বুনো (সর্দার) স¤প্রদায়ের মানুষ কচ্ছপ, কুঁচে, খরগোশ, কাঁকড়া প্রভৃতি শিকার […]
  1. সদর
মাগুরা জেলাধীন উপজেলাগুলোর মধ্যে সদর উপজেলাটির উত্তরাঞ্চল কিছুটা উচু এবং দক্ষিণ অঞ্চল কিছুটা নিচু হওয়ার কারণে এর খাদ্যশস্য ও চাষাবাদের ক্ষেত্রে ব্যাপক বৈচিত্র লক্ষ্য করা যায়। কয়েক দশক আগেও যে সব ফসলের চাষ হতো অত্র অঞ্চলে তাদের মধ্যে বেশ কিছু ফসল বিলুপ্ত হয়ে গেছে, কিছু বিলুপ্তির পথে, আবার কিছু ফসল ধরে রেখেছে তাদের সমহিমা ও […]