আয়তনঃ ১৭৪ বর্গকিলোমিটার

ভৌগলিক পরিচিতিঃ ভৌগলিক অবস্থান : ২৩’’ ৩২’ ডিগ্রী অক্ষাংশ  হতে ২৩’৪১’ ডিগ্রী উত্তর এবং ৮৯’’২১ হতে ৮৯’’৩২’ দ্রাঘিমাংশ দক্ষিণ।  উপজেলার উত্তরে রাজবাড়ী জেলা, পশ্চিমে ঝিনাইদহ এর শৈলকূপা উপজেলা, দক্ষিণে মাগুরা সদর উপজেলা, পূর্বে ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলা।

উপজেলার পটভূমি :    ১৮৫৯ সালের আয়তন জরীপ অনুযায়ী শ্রীপুর উপজেলা মাগুরা জেলার সবচেয়ে ছোট উপজেলা। নির্দিষ্টভাবে এই উপজেলার নামকরণ সম্পর্কে তেমন কিছু জানা যায়নি। তবে জনশ্রুতি আছে যে, নবম শতাব্দিতে পাল রাজার শাসন আমলে এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ নগর ছিল। এককালে শ্রীপুর অঞ্চলে বিরাট রাজা নামে এক রাজার শাসন ছিল। তাঁর প্রকৃত নাম ছিল রাজা রাম চন্দ্র। রাজার স্ত্রীর নাম ছিল শ্রীদেবী। শ্রীদেবীর নাম অনুসারে এই উপজেলার নামকরণ হয় শ্রীপুর।

ইউনিয়ন সমূহঃ ০১ নং গয়েশপুর ইউনিয়ন, ০২ নং আমলসার ইউনিয়ন, ০৩ নং শ্রীকোল ইউনিয়ন,       ০৪ নং শ্রীপুর ইউনিয়ন, ০৫ নং দ্বারিয়াপুর ইউনিয়ন, ০৬ নং কাদিরপাড়া ইউনিয়ন,    ০৭ নং সব্দালপুর ইউনিয়ন, ০৮ নং নাকোল ইউনিয়ন।

দর্শণীয় স্থানঃ কবি কাদের নওয়াজের বাড়ী,  পাল রাজার বাড়ীর গেট,  গড়াই সেতু।

প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ত্বঃ ফররুখ আহম্মেদ, কবি কাজি কাদের নওয়াজ, কবি যতীন্দ্রনাথ বাগচী,  মহেশচন্দ্র বিশ্বাস, । জমিদার সারদারঞ্জন পাল চৌধুরী,  জমিদারীর ইতিহাস সম্পর্কে নাতিদীর্ঘ বিবরণ : নবাব আলীবর্দ্দি খাঁর নিকট হতে এই জমিদারি খরিদ করা হয়। বৈবাহিক সূত্রে বাঙ্গলার বারো ভূঁইয়ার অন্যতম যশোরের মহারাজা প্রতাপাদিত্যের সঙ্গে একটি সম্পর্ক ছিল। মহারাজা প্রতাপাদিত্যের ছেলে উদয়াদিত্যের সঙ্গে জমিদার সারদারঞ্জন পাল চৌধুরীর মেয়ের বিবাহ হয়েছিল। এই সূত্র ধরে মহারাজা প্রতাপাদিত্য শ্রীপুওে এসেছিলেন। জমিদার সারদারঞ্জন পাল চৌধুরীর মেয়ে বিভারানী পাল চৌধুরীর বিবরণ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘‘বউ ঠাকুরানীর হাট’’ নামক উপন্যাসে আছে।

নদ-নদীঃ গড়াই, কুমার, হানু।

খালবিলঃ

হাটবাজারঃ

তথ্যঃ চলমান

  
  
      
  
  
হাট-বাজার১৮ টি
নদ-নদী
আয়তন১৭৪বর্গ কিঃমিঃ
  

মন্তব্য: